পদ্মাজুড়ে ডুবোচর

বাণিজ্যিক নৌযান চলাচল ব্যাহত

Daily Inqilab আনোয়ার জাহিদ, ফরিদপুর থেকে

০৩ এপ্রিল ২০২৫, ১২:০২ এএম | আপডেট: ০৩ এপ্রিল ২০২৫, ১২:০২ এএম

পদ্মাজুড়ে ডুবোচর বাণিজ্যিক নৌযান চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। পদ্মা এখন নদী নেই শুধু ধু-ধু বালুচর। পদ্মায় জেগেছে হাজার হাজার ডুবোচর ব্যাহত হচ্ছে বাণিজ্যিক বন্ধ হয়ে গেছে পণ্যবাহী নৌযান চলাচলও। ছোট ইঞ্জিনচালিত নৌকাযোগে পদ্মসেতুর পূর্ব প্রান্ত হতে পাবনা দাশুরিয়া ফেরিঘাট পর্যন্ত দীর্ঘ কয়েক ঘণ্টা সরেজমিন পরিদর্শনকালে এ রকম চিত্র দৃশ্যমান হয়। যাহা ক্যামেরাবন্ধীও করা হয়।

পদ্মাসেতু থেকে পাবনা দাশুরিয়া পর্যন্ত ৬৫ কিলোমিটার। এই ৬৫ কিলোমিটার নদীপথ তথা পদ্মাজুড়ে এখন ধু-ধু বালুচর। পদ্মার মাঝে কোথাও ধান ক্ষেত। কোথাও শিশু কিশোরদের ফুটবল ও ক্রিকেট খেলার মাঠ। আবার কোথাও মাইলকে বালুচর। আবার কোথায় পদ্মাজুড়ে দীর্ঘ ডুবোচর।

প্রমত্তা পদ্মা তার ভরা যৌবন হারিয়ে এখন মরা পদ্মা। মাদারীপুর জেলার জাজিরা উপজেলার পদ্মাসেতুর দক্ষিণ থানা ও উত্তর থানা এলাকার পদ্মার সেতু মুন্সিঞ্জ পয়েন্ট ও শিবচর উপজেলার কাঁঠালবাড়ি পুরাতন ফেরিঘাট লঞ্চ ঘাট থেকে একটি ইঞ্জিনচালিত নৌকা করে পদ্মার বুকে ৬৫ কিলোমিটার পথে সরেজমিন পরিদর্শনকালে ও ডুবোচর জাগার দৃশ্য ও দেখা যায়।

পরিদর্শনকালে দেখা যায়, পদ্মাসেতু থেকে পাবনা জেলার দাশুরিয়া ফেরিঘাট এবং বিপরীত পাশ রাজবাড়ী সদর থানার জৌকুরা ফেরিঘাট পর্যন্ত নদীপথ জুড়ে শুধুই ধু ধু বালুচর। যেখানে সেখানে আটকে আছে ছোট বড় মাঝারি, বলগেড ও বড় বড় পণ্যবাহী জাহাজ। হাজার হাজার ডুবচর ভেদ করে এবং পদ্মার বুক পাড়ি দিয়ে পণ্যবোঝাই বাণিজ্যিক নৌযান চলাচল করতে পারছে না। পদ্মা তো যেন পদ্মার বুকেই বালুচর। গোয়ালন্দ উপজেলার ফেরিঘাটের ৫টি ঘাটই এখন প্রায় অচল। দিনরাত চলছে বালু অপসারণের কাজ। পদ্মা কেটে খাল সচল রাখার চেষ্টা চলছে। পদ্মাজুড়ে মাইলকে মাইল ডুবোচর জেগে উঠায় বন্ধ হয়ে গেছে পণ্যবাহী জাহাজ চলাচল। বন্ধ হয়ে গেছে সব ধরনের নদীবন্দরের কর্মযজ্ঞ। ফলে ফরিদপুর অঞ্চলের দক্ষিণা-পশ্চিমাংশের নৌপরিবহনের ব্যবসা-বাণিজ্য লাঠে উঠতে বসেছে। চট্টগ্রাম-চাঁদপুর-ভোলা-বরিশাল-ঝালকাঠি-বরগুনা থেকে বড় বড় জাহাজ, কার্গো ও বাল্কগেটসহ বহু ধরনের বাণিজ্যিক পণ্য নিয়ে নৌপথে ফিরেন ফরিদপুর নৌবন্দর ঘাটে। যদিও সড়ক উল্লিখিত জেলা থেকে সড়ক যোগাযোগ খুবই ভাল। তারপরও নৌপরিবহনে খরচ কম সময় লাগে কম এবং নিরাপদ বিধায় উল্লেখিত এলাকার ব্যবসায়ীরা নৌপথকে সাশ্রয়ী মনে করেন বিধায় ফরিদপুর মাঝারি নৌবন্দর ঘাট বেশি ব্যবহার করেন ব্যবসায়ীরা। এই ঘাটে পণ্য খালাসের পরে এখান থেকে পণ্যবাহী নৌযান আনলোড বা খালাস করে পরিবহনযোগে যশোর, খুলনা, চুয়াডাঙ্গা, মেহেরপুর, কুষ্টিয়া, নড়াইল, মাগুরা, রাজবাড়ীর জেলা ও উপজেলা সদরে আসে।

বর্তমান পদ্মার এমন অবস্থা পদ্মায় এখন ছোট ছোট পণ্যবোঝাই নৌকাই ঠেঁকে পড়ছে ডুবোচরের পলিতে। এরই ধারাবাহিকতায়, ফরিদপুরের ব্যবসাবান্ধব বন্দরঘাট, সদরপুরের পিয়াজখালি ঘাট, শয়তানখালী ঘাট, কাঁচিকাটার ঘাট, মুন্সিচর ঘাট, কাঁঠালবাড়ি ঘাট, ভুঁইয়া বাড়িঘাট ও ধলারমোড় খেয়া ঘাটেও ডুকে ভিড়তে পারছে না, পণ্যবাহী জাহাজ। কারণ উল্লেখিত, স্থান দিয়ে পন্যবাহী জাহাজ চলাচল যেমন বিপদজ্জনক, তেমন নৌপথ শুকিয়ে ও সরু হয়ে গেছে।

ফলে ফরিদপুর নদী বন্দরের পণ্যবাহী জাহাজ ডুকতে পারছে না ঘাটে। পদ্মার বুকে দীর্ঘ ৬৫ কিলোমিটার ধু ধু বালু চরে জেগে উঠছে, কৃত্রিম বালুর রাস্তা। অপরদিকে, মাদারীপুর ও শরীয়তপুরের মালবাহী নৌযান ও ভিড়তে পারছে না কাক্সিক্ষ ঘাটে। ভাটি থেকে ধেয়ে আসা পলি স্বপ্নের পদ্মাসেতুর ৪০টি পিলার পয়েন্টের সামনে এবং পেছনে প্রায় ১০ কিলোমিটার চর এবং কাঁঠালবাড়ি ও আঁড়িয়াল সেতু পয়েন্টে ১০ কিলোমিটার বিশাল বিশাল চর জেগে উঠায় গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলো দিয়ে শত শত নৌযান আসতে হচ্ছে ধীরগতিতে। এতে করে এক ঘণ্টার পদ আসতে সময় লাগছে দুই ঘন্টা। তেল খরচও লেবার খরচও বাড়ছে দ্বিগুণ। পথে পথে ডাকাত আতঙ্ক! এছাড়া ও রাজবাড়ী গোয়ালন্দ ঘাট পয়েন্ট, উজানচর কামারডাঙ্গী পয়েন্টে, নগরবাড়ী ঘাট পয়েন্ট এবং পাবনার দাশুরিয়ার ফেরিঘাট পয়েন্ট, পাংশার বেলগাছি, চড়াইকোল পয়েন্টে জেগে উঠছে আরো কয়েক হাজার ডুবোচর, যা দৃশ্যমান হয়ে উঠছে।

ফরিদপুর-রাজবাড়ী-নগরবাড়ি মানিকগঞ্জের শিবালয়ের পদ্মার পাড়, নেছরাগঞ্জ ও পাবনার পদ্মার বুকে এবং দৌলতদিয়া ও গোয়ালন্দ ৫টি ফেরিঘাট পয়েন্টে, মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে শতশত চর। ফলে প্রতিদিন ড্রেজার দিয়ে কৃত্রিম পদ্ম তৈয়রি করে ঘাটের ফেরি ও লঞ্চ চলাচলের ক্যানেল সচল রাখতে সরকারের রাজস্ব ভান্ডারও খালি হয়ে যাচ্ছে। সাথে পাল্লা দিয়ে পদ্মাজুড়ে জেগে উঠছে বড় বড় বালুর সড়ক।

এই নিয়ে বিশাল লোকসানে পড়তে যাচ্ছে ফরিদপুরসহ দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার নির্মাণ পণ্যসামগ্রীক ও কাঁচামাল আমদানিকারক ব্যবসায়ীরা। এতে করে একটি সুবিধাবাদী পক্ষ, রড সিমেন্ট ও বালু ব্যবসায়ীদের একটু অসাধু চক্র, ব্যবসায় কৃত্রিম সংকটের অজুত তুলে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার ফাঁদ পেতেছেন।

ফরিদপুর অঞ্চলে শুস্ক মৌসুমের শুরুতের পদ্মা নদীতে ডুবোচরের কারণে বিঘিœত হচ্ছে পণ্যবাহী জাহাজ চলাচল। বর্তমানে পদ্মার পানি শুকিয়ে যাওয়ার কারণে ফরিদপুর নৌবন্দরে বড় ও মাঝারি আকারে কোনো মালবাহী নৌযান নৌবন্দর ঘাটে ডুকতেই পারছে না। পদ্মা তো এখন নেই। যেন ধু ধু বালুচর।

বন্দর ব্যবহারকারীদের দাবি দ্রুত ড্রেজিং করে নাব্যতা না ফেরাতে পারলে বন্দরের সাথে সব ধরনের পণ্যবাহী জাহাজ চলাচল বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এতে ব্যবসায়ীরা যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হবেন, তেমনি বিপাকে পড়বেন জাহাজ মালিকসহ বন্দরকেন্দ্রিক ১০ থেকে ১২ হাজার শ্রমিক।

বিআইডব্লিউটিএ কর্তৃপক্ষ ইনকিলাবকে বলছেন, বিভিন্ন এলাকায় নাব্যতা সংকট দেখা দেয়ায় সে সব এলাকায় নাব্য্যতা ফেরাতে ড্রেজার পাঠানো হয়েছে। ড্রেজার সংকটের কারণে ফরিদপুর নদী বন্দর অংশের ড্রেজিং কাজ শুরু করতে বিলম্ব হচ্ছে। আরিচা পোর্ট অফিসার মো. সেলিম সেখ ইনকিলাবকে জানিয়েছেন আমরা আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই ড্রেজিংয়ের কাজ শুরু করবো। এরআগেও এই বিষয় ইনকিলাবের ৪টি সংবাদ পড়ে আমরা অগত হয়েছি। ফরিদপুর নদী বন্দর দিয়ে কয়লা, বালু, সার, সিমেন্ট, চাল, গরু ও পাটসহ অন্তত ৪০ প্রকারের পণ্য আনা নেয়া করা হয়। দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে ছোট, বড় ও মাঝারি আকারের শতাধিক জাহাজ দেশের বিভিন্ন নৌবন্দর থেকে মালামাল আনা নেয়া করে। কারণ পদ্ম এখন দেশের প্রথম শ্রেণির নদী নামে তালিকাভুক্ত হয়েছে।

বন্দর ব্যবহারকারীদের দাবি, নভেম্বরের শুরু থেকেই ডুবোচরের কারণে বিঘিœত হচ্ছে বড় জাহাজ চলাচল, ক্রমেই তা তীব্র আকার ধারণ করছে। এরই মধ্যে আসা প্রায় বন্ধ হয়ে গেছে বড় আকারের জাহাজ।

জাহাজ সংশ্লিষ্ট মো. মমিন মিয়াসহ অন্যরা ইনকিলাবকে জানান, মাঝারি আকারের জাহাজ চলাচলেই ১০ থেকে ১২ ফুট গভীরতার প্রয়োজন হয়। কিন্তু কোথাও কোথায় সেই নাব্যতা না থাকায় সতর্কতার সাথে নানা প্রতিবন্ধকতা পেরিয়ে ঘাটে আসতে হচ্ছে। ১৫ দিনে আগে কোন রকম আসা গেলে এখন আর আসা যাচ্ছে না।

পদ্মায় হাজার হাজার চর দৃশ্যমান হওয়ায়, চাঁদপুর ও চট্টগ্রাম থেকে মালবাহী জাহাজ আসতে আগের তুলনায় ৩০ থেকে ৪০ নটিকেল ঘুরে আসতে হয়। এ অবস্থা চলতে থাকলে সংকট আরো ঘনীভূত হবে। এতে ক্ষতিতে পড়ছে জাহাজ মালিক এবং পরিচালনাকারী, পরিবহন শ্রমিক ও ঘাটের অন্তত ১০ থেকে ১২ হাজার শ্রমিক। বাড়ছে বেকারত্ব।

জাহাজ পরিচালনাকারী, শ্রমিকদের সাথে কথা বললে ইমান আলী, রফিক, আলতাফ ইনকিলাবকে জানান, দ্রুতই পদ্মা নদীর পানি কমে যাওয়ায় জাহাজ মালিক, ঘাট শ্রমিক, ঘাট কর্তৃপক্ষ সকলেই মহা সমস্যার মধ্যে আছি। এ থেকে উত্তরনের পথ ড্রেজিং।

স্থানীয় ব্যবসায়ীরা তথা মো. মুজিবর মিয়া, মো. আবু ফকির, মো. রমজান আলী ইনকিলাবকে জানান, দ্রুততম সময়ের মধ্যে পরিকল্পিতভাবে ড্রেজিং করে নাব্যতা রক্ষা না করা গেলে ক্ষতির মুখে পড়বেন সব ধরনের ব্যবসায়ীরা। এতে করে কমপক্ষে ৫০-৬০ বড় মাপের জাহাজ মালিকও পথে বসে যাবে। একইসাথে বিরুপ প্রভাবে থমকে যেতে পারে জেলার উন্নয়ন কাজও। বিগত বছরের অভিজ্ঞতা উল্লেখ করে, ব্যবসায়ী সংশ্লিষ্টদের দাবি, ইতোপূর্বে (বিগত বছরে) শুকনো মৌসুমের শেষ দিকে বিআইডব্লিউ কর্তৃপক্ষ ড্রেজিং কাজ শুরু করায় কাক্সিক্ষত সুফল আসেনি। তাই এ বছর সংকটের শুরুতেই উদ্যোগ নেয়ার দাবি তাদের।

বন্দর দিয়ে পণ্য আমদানিকারক ব্যবসায়ী, ও ব্যবসায়ীক সহযোগীরা ইনকিলাবকে জানান, মুল মালিকের ব্যবসার লোকসান চলছে। সেই প্রভাব আমাদের উপরও পড়ে।

পদ্মা নদীর ফরিদপুরের নাব্যতার সংকটের বিষয়টি জ্ঞাত রয়েছেন জানিয়ে ফরিদপুর নদী বন্দরের দ্বায়িত্বে থাকা সহকারী প্রকৌশলী (ড্রেজিং বিভাগ) তৌফিক আলম মাসুদ এক সাক্ষাৎকারে তিনি ইনকিলাবকে জানান, বিষয়টি এরই মধ্যে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। ড্রেজার সংকটের কারণে দ্রুত কাজ শুরু করা হয়নি। তবে খুব শিগগিরই ফরিদপুরের অংশে ড্রেজিং কাজ শুরু হবে বলে জানান তিনি।

পদ্মা নদীর ফরিদপুরের সিএন্ডবি ঘাটকে ২০১৫ সালে ফরিদপুর নদী বন্দর ঘোষণা করে বিগত সরকার। ২০১৭ সালের ৮ সেপ্টেম্বর, থেকে নদী বন্দর হিসেবে ইজারা প্রদান করে রাজস্ব আয় করছে সরকার। কিন্তু সরকারের রাজস্ব খাতে নিয়মিত রাজস্ব জমা পড়লেও ঘাটের ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টি করতে ঘাট কর্তৃপক্ষের আন্তরিকতা খুবই অভাব বলে দাবি করে স্থানীয় জাহাজ ব্যবসায়ী মো. মোকলেছুর রহমান।


বিভাগ : অভ্যন্তরীণ


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদরাসা জাতীয়করণ ঘোষণা বাস্তবায়নের দাবি
তিতাসে প্রতিবাদ সভায় স্বৈরাচার বলায় বিএনপির দু’গ্রুপে হাতাহাতি
ভাসানচরকে হাতিয়া থেকে বিচ্ছিন্ন করার ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদ
মৃত্যুকূপ নামে খ্যাত জাঙ্গালিয়া বাঁকে অপরিকল্পিত সংস্কার : জনমনে ক্ষোভ
সাব-স্টেশন নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ
আরও
X

আরও পড়ুন

রিতুর বীরত্বে রেকর্ড গড়ে জিতল বাংলাদেশ

রিতুর বীরত্বে রেকর্ড গড়ে জিতল বাংলাদেশ

পিছিয়ে পড়েও ২৫০ কোটি বিশ্বব্যাপি আয় ভাইজানের সিকান্দার

পিছিয়ে পড়েও ২৫০ কোটি বিশ্বব্যাপি আয় ভাইজানের সিকান্দার

বগি লাইনচ্যুত : ঢাকা অভিমুখী ৫ ট্রেনের যাত্রা বাতিল

বগি লাইনচ্যুত : ঢাকা অভিমুখী ৫ ট্রেনের যাত্রা বাতিল

শারজাহ’র আল নাহদায় উঁচু ভবনে অগ্নিকাণ্ডে নিহত অন্তত পাঁচ

শারজাহ’র আল নাহদায় উঁচু ভবনে অগ্নিকাণ্ডে নিহত অন্তত পাঁচ

শোভাযাত্রায় হরিয়ানার ১৮টি ঘোড়া নিয়ে ডিএমপির অশ্বারোহী দল

শোভাযাত্রায় হরিয়ানার ১৮টি ঘোড়া নিয়ে ডিএমপির অশ্বারোহী দল

পিএসএল অভিষেকে উজ্জ্বল রিশাদ

পিএসএল অভিষেকে উজ্জ্বল রিশাদ

বিনিয়োগ সম্মেলন শেষে আশাবাদী বিডা চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী, জানালেন পেছনের গল্প

বিনিয়োগ সম্মেলন শেষে আশাবাদী বিডা চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী, জানালেন পেছনের গল্প

উখিয়া কুতুপালং এ ইভটিজিংকে কেন্দ্র করে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

উখিয়া কুতুপালং এ ইভটিজিংকে কেন্দ্র করে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

বর্ষবরণের আনন্দ শোভাযাত্রা ‘ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতি’

বর্ষবরণের আনন্দ শোভাযাত্রা ‘ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতি’

মাগুরার শিশু আছিয়াকে ধর্ষণ-হত্যা মামলায় ৪ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল

মাগুরার শিশু আছিয়াকে ধর্ষণ-হত্যা মামলায় ৪ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল

আবারও মায়ামির হোঁচট

আবারও মায়ামির হোঁচট

বর্ণিল আয়োজনে ‘বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা’, মানুষের ঢল

বর্ণিল আয়োজনে ‘বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা’, মানুষের ঢল

রাশিয়ার হামলায় ইউক্রেনের সুমি শহর বিধ্বস্ত, নিহত ৩৪

রাশিয়ার হামলায় ইউক্রেনের সুমি শহর বিধ্বস্ত, নিহত ৩৪

নানা আয়োজনে বর্ষবরণ

নানা আয়োজনে বর্ষবরণ

রমনার বটমূলে ছায়ানটের বর্ষবরণ অনুষ্ঠান শুরু

রমনার বটমূলে ছায়ানটের বর্ষবরণ অনুষ্ঠান শুরু

হাতিরঝিলে বৈশাখী মেলার প্রস্তুতি ঘুরে দেখলেন রাজউক চেয়ারম্যান

হাতিরঝিলে বৈশাখী মেলার প্রস্তুতি ঘুরে দেখলেন রাজউক চেয়ারম্যান

৬.৫ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প ফিজিতে

৬.৫ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প ফিজিতে

মৌলভীবাজার স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা তুষার গ্রেপ্তার

মৌলভীবাজার স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা তুষার গ্রেপ্তার

ইসরায়েলি গণমাধ্যমে ফের বাংলাদেশ, এবার পাসপোর্ট প্রসঙ্গ

ইসরায়েলি গণমাধ্যমে ফের বাংলাদেশ, এবার পাসপোর্ট প্রসঙ্গ

মনিরামপুরে বিএনপি নেতার উপর বোমা হামলা

মনিরামপুরে বিএনপি নেতার উপর বোমা হামলা